আজকের টিউটোরিয়ালের সাবজেক্ট: এইচ.টি.এম.এল ট্যাগস ও কেন সেগুলি প্রয়োজন ।
প্রথমেই জানতে হবে এইচ.টি.এম.এল কিভাবে কাজ করে। এইচ.টি.এম.এল ফাইল চালাতে ওয়েব ব্রাউজার প্রয়োজন। কেন সেটি নিয়ে পরে আসছি। এইচ.টি.এম.এল মূলত একটা ওয়েবপেজকে ফরম্যাট করার সিস্টেম।
যেমন, এম.এস ওয়ার্ড বা যেকোন রাইটিং সফটওয়ারে ctrl+b চাপলে লিখা বোল্ড হয়ে যায়, তাইনা ?? এইচ.টি.এম.এল এর থিমটাও এরকমই ছিল প্রথম দিকে, মানে কোন একটা ডকুমেন্টকে যেকোন পিসিতেই একইভাবে দেখানোর জন্যে যে টেকনিক সেটাই ছিল এইচ.টি.এম.এল। এখন ব্যাপারটা হল যদি সবখানে একইভাবে দেখাতে হয় তাহলে সবাইকেই একই থিম মেনে চলতে হবে। একারণে ব্যবহার করা হয় এইচ.টি.এম.এল ট্যাগ। যেমন:বাংলাদেশ লিখা মানে হল “বাংলাদেশ” শব্দটিকে বোল্ড করে দেখানো হোক।
ওয়েব ব্রাউজার সফটওয়ারগুলি এইচ.টি.এম.এল ফাইল ইনপুট নেয় এবং সে অনুসারে কাজ করে। অর্থাৎ ওর কাছে শুধু সেইসব ফাইলের গুরুত্ব রয়েছে যেগুলি এইচ.টি.এম.এল ফাইল। ফলে এইচ.টি.এম.এল ফাইল চালাতে ওয়েব ব্রাউজার প্রয়োজন (ঠিক যেভাবে জেপিজি ফাইল চালাতে কোন ফটো সম্পাদনা/দেখার সফটওয়ার প্রয়োজন)
এখন তাহলে আমরা বুঝলাম এইচ.টি.এম.এল একটা কমন প্ল্যাটফর্মে কাজ করে। মানে একটা এইচ.টি.এম.এল ফাইল যেই ওয়েব ব্রাউজারেই নেয়া হোক না কেন সেটা সবখানেই একইরকম আসা উচিত (মানে বোল্ড করা লিখা যেকোন পিসিতেই যেমন বোল্ড দেখায়, কোন সফটওয়ার দিয়ে লিখাটা দেখছেন সেটা ব্যাপার না যেমন এটাও তেমন আরকি)
প্রথমেই জানতে হবে এইচ.টি.এম.এল কিভাবে কাজ করে। এইচ.টি.এম.এল ফাইল চালাতে ওয়েব ব্রাউজার প্রয়োজন। কেন সেটি নিয়ে পরে আসছি। এইচ.টি.এম.এল মূলত একটা ওয়েবপেজকে ফরম্যাট করার সিস্টেম।
যেমন, এম.এস ওয়ার্ড বা যেকোন রাইটিং সফটওয়ারে ctrl+b চাপলে লিখা বোল্ড হয়ে যায়, তাইনা ?? এইচ.টি.এম.এল এর থিমটাও এরকমই ছিল প্রথম দিকে, মানে কোন একটা ডকুমেন্টকে যেকোন পিসিতেই একইভাবে দেখানোর জন্যে যে টেকনিক সেটাই ছিল এইচ.টি.এম.এল। এখন ব্যাপারটা হল যদি সবখানে একইভাবে দেখাতে হয় তাহলে সবাইকেই একই থিম মেনে চলতে হবে। একারণে ব্যবহার করা হয় এইচ.টি.এম.এল ট্যাগ। যেমন:
ওয়েব ব্রাউজার সফটওয়ারগুলি এইচ.টি.এম.এল ফাইল ইনপুট নেয় এবং সে অনুসারে কাজ করে। অর্থাৎ ওর কাছে শুধু সেইসব ফাইলের গুরুত্ব রয়েছে যেগুলি এইচ.টি.এম.এল ফাইল। ফলে এইচ.টি.এম.এল ফাইল চালাতে ওয়েব ব্রাউজার প্রয়োজন (ঠিক যেভাবে জেপিজি ফাইল চালাতে কোন ফটো সম্পাদনা/দেখার সফটওয়ার প্রয়োজন)
এখন তাহলে আমরা বুঝলাম এইচ.টি.এম.এল একটা কমন প্ল্যাটফর্মে কাজ করে। মানে একটা এইচ.টি.এম.এল ফাইল যেই ওয়েব ব্রাউজারেই নেয়া হোক না কেন সেটা সবখানেই একইরকম আসা উচিত (মানে বোল্ড করা লিখা যেকোন পিসিতেই যেমন বোল্ড দেখায়, কোন সফটওয়ার দিয়ে লিখাটা দেখছেন সেটা ব্যাপার না যেমন এটাও তেমন আরকি)
এবার কাজের কথায় আসা যাক, এত যে কমন প্ল্যাটফর্ম – কমন প্ল্যাটফর্ম করছি সেটাই আসলে এইচ.টি.এম.এল ট্যাগ উপরে একটা উদাহরণ দিলাম: বাংলাদেশ অংশটা সকল ব্রাউজার বোল্ড করে দেখাবে: বাংলাদেশ । এখানে bold হল একটি এইচ.টি.এম.এল ট্যাগ। ব্রাউজারকে বলা হচ্ছে: তুমি < এবং > এর মাঝে bold লেখা পেলে এর পর থেকে পর্যন্ত যা যা পাবা সবগুলিকেই বোল্ড করে দিবা। এখানে bold শব্দটাই হল ট্যাগ, মানে নির্দেশিকা আরকি।
সুতরাং সমাপ্তিতে আমরা ধারণা পেলাম: এইচ.টি.এম.এল ল্যাংগুয়েজে বিভিন্ন টেক্সট বা ছবি বা ভিডিওকে কোথায় কিভাবে প্রদর্শন করা হবে সেটাকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা ফরম্যাটে উপস্থাপন করার জন্যে যা ব্যবহৃত হয় সেটাই হল ট্যাগ। এটা শুরু হয় < দিয়ে, এরপরে ট্যাগটার নাম লিখা হয়, এরপর > দিয়ে এর শেষ বুঝায়। এরপরে এই ট্যাগের ভিতরের কনটেন্ট লিখা হয় এবং সবশেষে দিয়ে ট্যাগটির সমাপ্তি বুঝানো হয়
ধারণা পেয়েছেন আশা করি এই লিখাটায় ট্যাগ কি জিনিস সেই ব্যাপারে। আগামী পর্বে থাকবে কিছু প্রচলিত ও বহুল ব্যবহৃত ট্যাগের বর্ণনা।
সুতরাং সমাপ্তিতে আমরা ধারণা পেলাম: এইচ.টি.এম.এল ল্যাংগুয়েজে বিভিন্ন টেক্সট বা ছবি বা ভিডিওকে কোথায় কিভাবে প্রদর্শন করা হবে সেটাকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা ফরম্যাটে উপস্থাপন করার জন্যে যা ব্যবহৃত হয় সেটাই হল ট্যাগ। এটা শুরু হয় < দিয়ে, এরপরে ট্যাগটার নাম লিখা হয়, এরপর > দিয়ে এর শেষ বুঝায়। এরপরে এই ট্যাগের ভিতরের কনটেন্ট লিখা হয় এবং সবশেষে দিয়ে ট্যাগটির সমাপ্তি বুঝানো হয়
ধারণা পেয়েছেন আশা করি এই লিখাটায় ট্যাগ কি জিনিস সেই ব্যাপারে। আগামী পর্বে থাকবে কিছু প্রচলিত ও বহুল ব্যবহৃত ট্যাগের বর্ণনা।
No comments:
Post a Comment